“নৃত্যে খুঁজি জীবনের বাঁক, যাক… অন্ধকার ঘুচে যাক”
আপডেটঃ 8:48 pm | June 01, 2016

হাসিবুর রহমান তুষার:
গীত, বাদ্য ও নৃত্যের সমন্বয়ে সৃষ্টি সংগীত। ভাষা সৃষ্টির পূর্বে মানুষ কতকগুলি সাংকেতিক দেহ সঞ্চালন ও শব্দের সাহায্যে তার মানবিক ভাবাবেগ অর্থহীনভাবে প্রকাশ করত। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- করতালি, চিৎকার ও দেহের অঙ্গভঙ্গী। এরই ক্রমবিকাশে গীত, বাদ্য ও নৃত্যের সৃষ্টি হয়েছে। বলা হয়ে থাকে লীলায়িত অঙ্গ ভঙ্গিমার দ্বারা তাল লয় সহযোগে মনের ভাব প্রকাশ করাই হল নৃত্য। বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক হল নৃত্য। আর এই নৃত্য চর্চা অব্যাহত রয়েছে দুই বাংলায়। তবে ওপার বাংলায় নৃত্যচর্চার আঙ্গিকটা একটু ভিন্ন। ওপার বাংলার নৃত্যচর্চার সাথে যোগসূত্র তৈরি করতে “নৃত্যে খুঁজি জীবনের বাঁক,… যাক, অন্ধকার ঘুচে যাক”- একে প্রতিপাদ্য করে ময়মনসিংহে বহুরূপী সাংস্কৃতিক একাডেমি আয়োজন করেছে তিন দিনব্যাপী কথক নৃত্য কর্মশালা।
৩০মে সোমবার থেকে শুরু হওয়া কর্মশালায় প্রশিণ প্রদান করেন ওপার বাংলার প্রখ্যাত নৃত্য প্রশিক, নৃত্যগুরু অসিম বন্ধু ভট্টাচার্য্য। এতে প্রায় ৪০জন নৃত্য প্রশিণার্থী অংশগ্রহন করে। বহুরূপীর নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত কর্মশালার উদ্ভোধনী দিবসে প্রশিককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরন করেন বহুরূপী’র সচিব নাট্যজন শাহাদাত হোসেন খান হিলু। এসময় ময়মনসিংহের প্রখ্যাত নৃত্য প্রশিক মানস তালুকদার সহ সংগঠনের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। শাহাদাত হোসেন খান হিলু’র সার্বিক সহযোগীতায় কর্মশালাটির সমন্বয় করেন মানস তালুকদার।